-::- প্রতিটি কোর্সের ভূমিকা -::-
-::- কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন ও কম্পিউটার এপ্লিকেশন বেসিক কোর্স -::-
কম্পিউটার সম্পর্কে প্রাথমিক কোর্স এটি, এই কোর্সটির মাধ্যমে আপনি এম.এস ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সেস, ইন্টারনেট ব্যাবহার ও ই—মেইল সম্পর্কে জানতে পারবেন। এই কোর্সটি শিখে আপনি যে কোন একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় কম্পিউটারের যে সকল কাজ করা হয়ে থাকে তা করতে পারবেন।
কম্পিউটার বহু ছাত্র—ছাত্রীর জন্য চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। আপনার যদি একটি ভালো কম্পিউটার কোর্স করা থাকে, তাহলে বর্তমান সময়ে চাকরী নিজেই আপনার কাচে চলে আসবে। আর বিদেশেও কম্পিউটারের ব্যাপক ভূমিকা আছে।
-::- সেলাই প্রশিক্ষণ -::-
নারী সমাজকে দক্ষ ও সাবলম্ভি করে গড়ে তুলতে কর্মমূখি শিক্ষার বিকল্প নেই। তাই এ ধরণের কর্মমূখি শিক্ষা নিয়ে নারীরা নিজেদরকে অন্যের উপর নির্ভশীল না হয়ে চলার পথ দেখায়।
-::- ডিপ্লোমা—ইন কম্পিউটার সাইন্স -::-
তথ্য প্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বকে গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করেছে। আধুনিক এই যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমাদের জীবন যাপনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট। এই পরিবর্তনশীল সময়ের সাথে এগিয়ে যাবার প্রত্যয় নিয়ে আসে কম্পিউটার প্রযুক্তি। তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে নিজেকে আত্মনির্ভরশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে হলে কম্পিউটার টেকনোলজি পড়ার বিকল্প কিছু হতে পারে না। একমাত্র কম্পিউটার টেকনোলজিই পারে বহুমূখি কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে কম্পিউটার টেকনোলজি অপরিহার্য। ২০১১ সালে প্রতিটি কোর্সে কম্পিউটার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহে ই—গভর্নেস চালু করতে যাচ্ছে, সেহেতু অনুমান করা যাচ্ছে যে, কম্পিউটার টেকনোলজির কর্মসংস্থানের ব্যাপ্তি কত বিশাল হতে পারে। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি আপানাকে সামিল করবে কম্পিউটার প্রযুক্তিবিদদের প্রথম সারিতে। এই ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি হবে অবারিত কম্পিউটার সম্পর্কিত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আপনার প্রথম চাবিকাঠি।
Sazzad Ahmed
কোর্স ইন্সট্রাক্টর